এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে (১০০% কার্যকরী) তথ্য
আপনারা অনেকেই এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানার জন্য গুগলে সার্চ দিয়ে থাকেন। প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ এজন্যই আমি আপনাদেরকে আজকে জানাতে চলেছি এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার সঠিক নিয়ম সম্পর্কে। আমরা সাধারণত পেটের গ্যাসজনিত সমস্যায় ভুগলে এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট খেয়ে থাকি।
এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবনের ফলে আমরা অনেক উপকৃত হয়ে থাকি। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম ও এন্টাসিড প্লাস এর কাজ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
ভূমিকা: এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম
পেটে জ্বালাপোড়া ও এসিডিটির সমস্যা প্রায় নিয়মিত সব মানুষেরই হয়ে থাকে। আর পেটে জ্বালাপোড়া ও এসিডিটির মূল কারণই হলো আমাদের পেটে অতিরিক্ত এসিড তৈরি হয়ে যাওয়া। তাই এই এসিডিটির সমস্যা সমাধানে এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট দারুন ভূমিকা রেখে থাকে। এন্টাসিড প্লাস হলো এমন একটি ট্যাবলেট যা এসিডিটির লক্ষণগুলো উপশম করতে অনেক সাহায্য করে থাকে।
আমরা সাধারণত সবাই নিয়মিত পেটের জ্বালাপোড়া ও এসিডিটির সমস্যায় ভুগে থাকি। আর এই ভোগান্তির মূল কারণ হলো অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার, খুব দ্রুত খাওয়া, মানসিক চাপ, ধূমপান ও অ্যালকোহল জাতীয় খাবার সেবন করা। এর জন্যই শরীরে এসিডের মাত্রা দ্রুত বৃদ্ধি হয়ে যায়। তাই এ সকল খাবার এড়িয়ে চলা প্রতিটা মানুষের জন্য খুবই জরুরী।
এন্টাসিড প্লাস এর কাজ
এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানার আগে আপনাকে জানতে হবে যে, এন্টাসিড প্লাস এর কাজ সম্পর্কে। এন্টাসিড প্লাস পেটের গ্যাস জাতিয় সমস্যার সমাধানে অনেক কার্যকর ভুমিকা রেখে থাকে।
এন্টাসিড প্লাস হলো এমন একটি ওষুধ যা আমাদের পাকস্থলির অম্লকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এই ওষুধটি সাধারণত আমাদের বুক জ্বালাপোড়া, পেটে ফোলা ভাব ও বদ হজমের চিকিৎসায় ব্যবহার হয়ে থাকে। এন্টাসিড প্লাস ওষুধটি অ্যালুমিনিয়াম হাইড্রোক্সাইড বা ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোক্সাইড সমন্বয়ে উৎপাদিত হয়ে থাকে।
এন্টাসিড প্লাসে এই উপাদান গুলো থাকার ফলে আমাদের পাকস্থলীর ph স্তরটি বৃদ্ধি হতে থাকে। যার ফলে আমাদের পেটের অস্বস্তি ভাব অনেক অংশে কমে যায়। তবে এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে না জেনে থাকলে ওষুধটি ঠিকভাবে কাজ করবে না।
তাই এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে ওষুধ টি খেতে পারেন। এন্টাসিড প্লাস ওষুধটিতে সোডিয়াম ও ক্যালসিয়াম লবণ থাকার ফলে শরীরের দ্রুত কাজ করে এবং ওষুধটি দীর্ঘস্থায়ী হয়। এন্টাসিড প্লাস এর সিমেথিকন উপাদানটি থাকার ফলে পেটে জমে থাকা গ্যাসের বুদবুদি ভেঙে ফেলে, ফলে আমাদের পেটের অস্বস্তি ভাব খুব সহজে দূর হয়ে যায়।
নিম্নে কিছু সাধারণ এন্টাসিড প্লাস ব্র্যান্ডের নাম দেওয়া হল আপনাদের উপকারের জন্য:
- এন্টাসিল
- প্যান্টোপ্রাজোল
- এসিডফোল
- র্যানিটিডিন
- নেক্সিয়াম
এন্টাসিড প্লাস ব্যবহারের পূর্বে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে ওষুধগুলি সেবন করা উচিত বিশেষ করে যদি আপনার নিম্নে দেওয়া সমস্যাগুলির থেকে থাকে।
- আপনার যদি কিডনি বা লিভারের সমস্যা থাকে।
- আপনি যদি অন্যান্য ঔষধ সেবন করেন।
- আপনি যদি গর্ভবতী বা স্তন্যদানকারী হন।
- আপনার বয়স যদি 65 বছরের বেশি হয়ে থাকে।
এন্টাসিড প্লাস এর কাজ সম্পর্কে আপনাদের এ টু জেড তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করেছি। তবে এন্টাসিড প্লাস ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই আপনাদের ডাক্তারের সাথে পরামর্শ বা নির্দেশাবলী মেনে ওষুধটি সেবন করা উচিত।
এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম
প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ,আশা করি উপরোক্ত আলোচনায় এন্টাসিড প্লাস এর কাজ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনেছেন। এবার চলুন জেনে নেওয়া যাক এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। কিভাবে এন্টাসিড প্লাস খাইলে আপনার সমস্যার সমাধান হবে এবং আপনি উপকৃত হবেন সে সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলো।
- এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার সঠিক নিয়মটি হলো আপনি খাবার খাওয়ার ৩০ মিনিট থেকে ১ ঘন্টা পরে ওষুধটি সেবন করুন। কারণ এটি পেটের এসিড নিয়ন্ত্রণে সবচেয়ে কার্যকরী সময়।
- আপনি দিনে সর্বোচ্চ ৩ বার ওষুধটি সেবন করতে পারবেন। প্রতি ৪-৬ ঘন্টা অন্তর অন্তর ওষুধটি সেবন করতে পারেন। এর বেশি সেবন করা উচিত নয়।
- আপনার পেটে যদি অতিরিক্ত জ্বালাপোড়া করে থাকে তাহলে আপনার প্রয়োজনে ১ এর অধিক মানে ২ টা এন্টাসিড প্লাস খেতে পারেন। এতে করে আপনার পেটের অস্বস্তি ভাব দ্রুত সমাধান হবে।
- এন্টাসিড প্লাস ওষুধটি কখনো চিবিয়ে খাবেন না। ওষুধটি পুরোপুরি গিলে ফেলুন। ওষুধটি গিলে খাওয়ার ফলে এসিডিটি জাতীয় সমস্যা দ্রুত নিরাময় সম্ভব।
- ওষুধ খাওয়ার পরে অবশ্যই আপনাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে। কারণ ওষুধে শরিলে ভালোভাবে শোষিত হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে।
- আপনি যদি নিয়মিত অন্যান্য ওষুধ খেয়ে থাকেন তাহলে এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার আগে কমপক্ষে ২ ঘন্টা অপেক্ষা করতে থাকুন।
- আপনি যদি টানা ২ সপ্তাহের বেশে সময় ধরে এন্টাসিড প্লাস খেয়ে থাকেন। তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধটি সেবন করতে থাকুন ।
- আপনি যদি গর্ভবতী ও স্তনদানকারী বা অন্য কোন ওষুধ খাচ্ছেন এমনটা যদি হয়। তাহলে অবশ্যই এন্টাসিড প্লাস ব্যবহার করার পূর্বে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিন।
আর অবশ্যই আপনার মনে রাখা উচিত আমরা কিন্তু সাধারণ তথ্যের ভিত্তিতে আপনাদের সঠিক তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করি। আপনার যদি সঠিক ডোজ এবং কিভাবে এন্টাসিড প্লাস খাবেন তা নির্ধারণ করতে চান তাহলে অবশ্যই ডাক্তার বা ফার্মাসিস্টের সাথে পরামর্শ করে নিতে পারেন।
এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট কি চুষে খেতে হয়
এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে না জেনে যদি আপনি ওষুধটি সেবন করেন তাহলে এর কোন পরিপূর্ণ কার্যকারিতা আপনি পাবেন না। তাই এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে আপনাকে ওষুধটি সেবন করা উচিত।
এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট টি কখনোই চুষে খাওয়া উচিত নয়। কারণ এই ওষুধটি চুষে খেলে ওষুধের যেই উপাদানগুলি থাকে তা সম্পূর্ণভাবে শোষিত হতে পারে না। এর ফলে ওষুধটির কার্যকারিতা অনেকাংশে কমে যেতে পারে। এবং পেট বা বুকের জ্বালাপোড়া নিরাময়ে অনেক সময় লাগতে পারে।
তাই এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট টি অবশ্যই গিলে খেতে হবে। ওষুধটি গিলে খাওয়ার ফলে ওষুধের সক্রিয় উপাদানগুলি পেটে পৌঁছাতে অনেক কম সময় লাগে এবং আপনার গ্যাস্ট্রিক জাতীয় সমস্যা সমাধান খুব দ্রুত সময়ের মধ্যেই হয়ে যায়।
ওষুধটি সেবনের পূর্বে আপনারা ট্যাবলেটটি কখনোই চিবাবেন না। ট্যাবলেটটি পানি দিয়ে গিলে ফেলুন। ট্যাবলেটটি খাওয়ার পরে কমপক্ষে ৩০ মিনিট কোন কিছু খাবেন না বা পান করবেন না।
এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট খাওয়ার কিছু টিপস নিচে দেওয়া হল:
- ট্যাবলেটটি খাওয়ার আগে বা পরে অবশ্যই হাত ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন।
- ট্যাবলেটটি অবশ্যই শুক্লো এবং ঠান্ডা জায়গায় সংরক্ষণ করতে হবে।
- ট্যাবলেটের মেয়াদ উত্তীর্ণ তারিখ যাচাই করে নিন।
- আপনি যদি গর্ভবতী বা স্থনদানকারী হন তবে ট্যাবলেটটি সেবনের আগে অবশ্যই আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
- আপনি যদি অন্য কোন ওষুধ খেয়ে থাকেন তবে ট্যাবলেট টি ব্যবহারের পূর্বে একজন ডাক্তারের সাথে অবশ্যই পরামর্শ করে নিবেন।
এন্টাসিড ট্যাবলেট এর উপকারিতা
সাধারণত এন্টাসিড ট্যাবলেট টি আমরা গ্যাস্ট্রিক জনিত সমস্যার কারণে খেয়ে থাকি।আমাদের পেটে অতিরিক্ত এসিড জমা হলে আমাদের হজমের অসুবিধা, পেটে জ্বালাপোড়া, বুকে ব্যথা সহ বমি বমি ভাব হয়ে থাকে।এন্টাসিড ট্যাবলেট সেবনের ফলে আমাদের পেটের এসিডিটির উপসর্গগুলো খুব দ্রুত উপশম করতে সাহায্য করে।
এন্টাসিড ট্যাবলেটটি অপেপটিক আলসার প্রতিরোধক হিসেবেও কাজ করে থাকে। আলসার হলো পেটের আস্তরণে ব্যথাযুক্ত ক্ষত যা অতিরিক্ত অ্যাসিডের সংস্পর্শে আসার কারণে হতে পারে।ফলে এন্টাসিড ট্যাবলেট টি সেবন করলে এই আলসার জনিত সমস্যা থেকে দ্রুত নিরাময় পাওয়া সম্ভব।
এন্টাসিড ট্যাবলেটটি তে এমন কিছু উপাদান থাকে। যা আমাদের হজম শক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে এবং এই উপাদানগুলি খাদ্য উপাদান শোষণের সহায়তা করতে থাকে।তবে আপনাদের অবশ্যই মনে রাখা উচিত এন্টাসিড ট্যাবলেট দীর্ঘমেয়াদী কোন সমস্যার সমাধান নয়।
যদি আপনার অ্যাসিডিটি বা হার্টবার্ন এর সমস্যা নিয়মিত হয়ে থাকে। তাহলে আপনার একজন ডাক্তারের সাথে দেখা করা উচিত যাতে তারা মূল কারণ নির্ণয় করতে পারেন এবং উপযুক্ত চিকিৎসা প্রদান করতে পারেন।
এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট এর দাম
ব্র্যান্ড ও মিলিগ্রাম অনুযায়ী এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট এর দাম নিম্নে দেওয়া হল:
স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানি লিমিটেড
- ৪০০ মি.গ্রা. + ৪০০ মি.গ্রা. + ৩০ মি.গ্রা = ৮ টাকা (১০ ট্যাবলেট)
- ৮০০ মি.গ্রা. + ৮০০ মি.গ্রা. + ৬০ মি.গ্রা = ১৬ টাকা (১০ ট্যাবলেট)
ইনসিপিয়া ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
- ৪০০ মি.গ্রা. + ৪০০ মি.গ্রা. + ৩০ মি.গ্রা = ৭ টাকা (১০ ট্যাবলেট)
তবে অবশ্যই মনে রাখা উচিত দাম ও স্তান ভেদে ওষুধের দোকান অনুযায়ী দাম অনেক সময় পরিবর্তন হতে পারে।উপরের উল্লেখিত দাম গুলো ২০২৪ সালের মে মাসের ভিজিট অনুযায়ী দেওয়া হয়েছে। আশা করি এ তথ্যগুলো আপনার জন্য অনেক সহায়ক হবে ইনশাল্লাহ।
এন্টাসিড প্লাস এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
এন্টাসিড প্লাস হলো এমন একটি ওষুধ যা আমাদের গ্যাস্ট্রিক জনিত সমস্যা সমাধানে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তবে এই ওষুধটির কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। সাধারণত এই ওষুধটি অ্যালুমিনিয়াম হাইড্রোক্সাইড, ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোক্সাইড, ও সাইমেথিকন উপাদানের সমন্বয়ে তৈরি হয়ে থাকে।
এন্টাসিড প্লাসের সাধারণ কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলি নিম্নে দেওয়া হল:
- ডায়রিয়া
- কোষ্ঠকাঠিন্য
- পেট ফোলা
- বমি বমি ভাব
- বমি
- মাথাব্যথা
এই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলি সাধারণত শরীরের সাথে মানিয়ে নিয়ে চলা যায়। তবে এই প্রতিক্রিয়াগুলির মধ্যে কোন একটি সমস্যা যদি আপনার শরীরে দীর্ঘস্থায়ী হয় তবে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা অত্যন্ত জরুরী।
এন্টাসিড প্লাসের আরও গুরুতর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলি নিম্ন দেওয়া হল:
অ্যালুমিনিয়াম বিষাক্ততা: এটি আপনার যদি কিডনি জাতীয় রোগ থেকে থাকে। তবে এই লক্ষণগুলি হতে পারে। লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে ক্লান্তি, দুর্বলতা এবং হাড়ের ব্যথা।
ম্যাগনেসিয়াম বিষাক্ততা: ম্যাগনেসিয়াম বিষন্নতা কিডনি জাতীয় রোগ থাকার ফলে দেখা দিয়ে থাকে। লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে বমি বমি ভাব, বমি, দুর্বলতা এবং মাথাব্যথা।
অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া: আপনার যদি অ্যালার্জি জাতীয় সমস্যা থেকে থাকে তাহলে এই লক্ষণ গুলি দেখা দিবে। লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে ফুসকুড়ি, চুলকানি এবং শ্বাস নিতে অসুবিধা।
এন্টাসিড প্লাস সেবনের ফলে আপনার যদি উপরোক্ত যেকোনো সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী এন্টাসিড প্লাস সেবন করতে থাকুন।আশা করি উপরিক্ত আলোচনার মাধ্যমে আপনারা এন্টাসিড প্লাস এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে পেরেছেন।
শেষ কথা - এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম ও এন্টাসিড প্লাস এর কাজ সর্ম্পকে
প্রিয় ভিজিটর বন্ধুগণ, এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম ও এন্টাসিড প্লাস এর কাজ সর্ম্পকে আপনাদের এ টু জেড সঠিক তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আশা করি আপনি যদি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে থাকেন তাহলে এন্টাসিড প্লাস সম্পর্কে সকল তথ্য পেয়ে গেছেন।তবে আমার মতে এন্টাসিড প্লাস ট্যাবলেট সেবনের পূর্বে আপনার অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নেওয়া উচিত।
আর এন্টাসিড প্লাস খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে এই ওষুধটি সেবন করা উচিত। আর যদি অন্য কোন বিষয় এ আপনার জানার থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে আপনার মতামত জানিয়ে দিবেন। যাতে করে সে বিষয়ে আপনাদের আরো তথ্য আমি শেয়ার করতে পারি। তাই নিয়মিত আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে থাকুন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url